গাবতলীতে রোপা আমন ধানের কাঙ্কিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হওয়ার সম্ভবনা
গাবতলী (বগুড়া) প্রতিনিধি ঃ চলতি মৌসুমে বগুড়ার গাবতলীতে রোপা আমন ধানের কাঙ্কিত লক্ষমাত্রা অর্জিত হওয়ার সম্ভবনা দেখে যাচ্ছে। উপজেলা কৃষি অফিসের প্রাপ্ত তথ্যানুসারে জানাগেছে এবার উপজেলায় ১৬হাজার হেক্টর জমিতে জমিতে রোপা আমন ধানের চাষ হচ্ছে এবং আবওয়াহা অনকুলে থাকলে পার হেক্টর জমিতে প্রায় ৫টন ধান উদপাদন হবে। গাবতলী উপজেলা উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আহসান শহিদ সরকারের বরাত দিয়ে সহকারী কৃষি কর্মকর্তা জাহিদুর রহমান জাহিদ জানান, উপজেলায় ১৬হাজার হেক্টর জমিতে বি আর-১১,স্বর্না,গুটি স্বর্না,নেপালী স্বর্না,পাইজাম,ব্রি ৩৪(আতব),নিচু জমিতে নাদি শাইল,দেশী আতব ধানের চাষ হচ্ছে। উপজেলা কৃষি স¤প্রসারন অফিসের সহায়তায় কৃষকদের সঠিক বীজতলা নিম্নয়,উন্নত জাতের বিজ বপন, লাইন পদ্বতিতে ধানের চারা রোপন, সুষম সার,জৈব সার,কম বয়সী চারা রোপন,রাসানিক সারের বিকল্প অধিক পরিমান জৈব সার ব্যবহার, স্বল্পমাত্রার বালাইনাশক ব্যবহারে ধানের রোগবালাই নিরাময় সম্পর্কে কৃষকদের অবহিত করেন। তবে কৃষকরা জানায় নিয়মিত ভাবে বৃষ্টি না হওয়ায় উচু জমিতে সেচ দিতে হচ্ছে। এতে সঠিত সময়ে কৃষক নিরানী দিতে না পারায় শ্রমিক ব্যায় বেশী লাগছে। আবার নিচু বিল এলাকায় রোপা আমনের জমিতে ইদুরের আক্রমনে ধান কেটে ফেলার খরব জানিয়েছে দক্ষিনপাড়া ইউনিয়নের কৃষক মিলন মিয়া। এ ব্যাপারে সহকারী কৃষি কর্মকর্তা জাহিদুর রহমান জাহিদ জানান, ইদুরের আক্রমন থেকে রক্ষা পেতে নিচু জমিতে আলোক ফাঁদ, পটকা অথবা ইদুরের বিষ টোপ ব্যহার করা যেতে পারে।