সোনাতলায় ১৬বছরের দেবরের সাথে ২সন্তানের জননী ভাবীর পরোকিয়া

SangbadAjKalSangbadAjKal
  প্রকাশিত হয়েছেঃ  12:44 PM, 26 August 2019

সংবাদ আজকাল ডেস্কঃ প্রেম মানে না বাঁধা, মন বোঝে না কিছু, তাইতো আমাদের পৃথিবীতে ঘটছে অনেক কিছু। এমনই এক ঘটনা ঘটেছে বগুড়া সোনাতলা উপজেলার নুরেরপটল গ্রামে। স্বামীর সংসার করলেও নিজের পিপাসা মিটার জন্য লুকিয়ে দুই সন্তানের জননী করলো ষোল বছরের দেবরের সাথে অবৈধ সম্পর্ক।জানাযায়, নুরেরপটল গ্রামের জনাব আলীর ছেলে সিএনজি চালক আলম(৩২) এর সাথে প্রায় ছয় -সাত বছর আগে মুলবাড়ী এলাকার জৈণক্য ব্যাক্তির মেয়ে মিনা বেগম (২৫) এর সাথে বিয়ে হয়।

দীর্ঘ ছয়-সাত বছর সংসার চলাকালে তাদের ঘরে একটি ছেলে ও একটি কন্যা সন্তানের জন্ম হয় বলে জানান একই এলাকার বাদশাহ মিয়ার ছেলে আব্দুল বাছেদ। তার সাথে কথা বলে আরও জানাযায়, ওই গ্রামেরই প্রতিবেশী আমজাদ হোসেনের ছেলে ১৬ বছর বয়সী উত্তি বছরের যুবক ফেরদ্দৌস(চেনু) এর সহিত দীর্ঘদিন থেকে অবৈধ সম্পর্ক চালিয়ে আসছিলো মিনা। এরই ধারাবাহিকতায় গত বুধবার রাতে স্বামী আলম সিএনজি নিয়ে বাহিরে থাকার সুযোগে রাতে আনুমানিক ৭টা থেকে ৮টার মধ্যে পিপাসিনি লম্পোট দেবর চেনু কে নিজ স্বয়ন ঘরে নিতে মিনা স্বামীকে ফোনদিয়ে তার অবস্থান জানতে চাইলে স্বামী বিষয়টি আস্ করতে পেরে কৌশলে সে বলে আমার আসতে দেরী হবে, এ সুযোগ ব্যবহার করে অবৈধ খেলায় মেতে থাকে মিনা ও চেনু ।

এ সময় আসেপাশের লোকজন সহ স্বামী হাতেনাতে তাদেরকে ধরে ফেলে। পরে তাদের কে ঘরে আটকে রাখে । পরে স্থানীয় মাতাব্বরদের সহযোগীতায় বিষয়টি অমিমাংশিত থাকে। এর পর আবারো রবিবার দুপুরে পূর্বেরন্যায় একই ঘটনা ঘটলে স্থানীয় লোকজন জানাযানি হতে বিষটির সুরাহার জন্য সোনাতলা থানায় খবরদেয়। এসময় সোনাতলা থানার এএসএই নজরুল ইসলাম সহ সঙ্গীয় ফোর্স গিয়ে ওই বাড়ী থেকে দেবর-ভাবীকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে।এ সময় থানায় মেয়েটি জানায়, সে আর তার স্বামীর সংসার করবে না । ছেলেটিও দুই সন্তানের জননীকে বিয়ে করতে সম্মতি পোষন করে ।

খবর পেয়ে ছেলের বাবা ও মেয়ের লোকজন এবং স্বামী আলম থানায় আসে এবং তার ভবিষ্যৎদ্বয় ছেলে মেয়ের কথা চিন্তা করে স্ত্রী মিনাকে ঘরে নেওয়ার জন্য সোনাতলা থানার ওসি আব্দুল্লাহ্ আল মাসউদ এর নিকট আকুতি মিনতি করলে পুনরায় মেয়েটির সাথে কথা বললেও তার বাবা মা আত্মীয় স্বজনের কথায় ছেলে মেয়ের কথা ভেবে স্বামীর সঙ্গে যেতে সম্মতি হলে পুলিশ তাকে স্বামীর হাতে দেয়।

এ রিপোর্ট লেখা আবদি পরোকিয়া কারী চেনু সোনাতলা থানা হাজতে রয়েছে।এ বিষয়ে সোনাতলা থানার এএসআই নজরুল ইসলামের সাথে কথা বললে তিনি জানান, মেয়েকে তার স্বামীর হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে, আটকৃত ছেলেটির বিরুদ্ধে মামলার প্রকৃরা চলছে ।

আপনার মতামত লিখুন :